FreeWebSubmission.com
Film-Script লেবেলটি সহ পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে৷ সকল পোস্ট দেখান
Film-Script লেবেলটি সহ পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে৷ সকল পোস্ট দেখান

১০ অক্টো, ২০১৯

short bengali drama script

থুতু  (Split)

বাস্তব জীবনের গল্প:

দৃশ্যঃ১
চরিত্রঃ দারোয়ান, আফজল হোসেন, জয়
স্থানঃ আফজাল হোসেনের ড্রইং রুম
সময়ঃ দিন

দেয়ালে এক জন বন্দুক ধারী জমিদারের ছবি ঝুলছে তার নিচেই একটা বাঘের শো পিস। হালকা বাতাসে দরজার পর্দা কাঁপছে। দারোয়ান হাত জুরাজুরি করছে।
দারোয়ানঃ স্যার টাকাটা না হলে ছেলেটাকে বাঁচাতে পারুম না। দয়া করেন স্যার।

আফজাল সাহেবঃ (মুখের ওপর থেকে পত্রিকাটা সরিয়ে টেবিলের উপর রেখে সিগারেটের প্যকেট থেকে একটা সিগারেট আর লাইটারটা নিয়ে জানালায় গিয়ে দাড়াবে। সিগারেট ধরিয়ে একরাশ ধোয়া জানালা দিয়ে বাহিরে খোলা আঁকাসের দিকে ছাড়বে।
গলাটা যথেষ্ট গম্ভীর করে বলবে) তোমাকে তো বেতন দেওয়া হয়, হয় না! যখন তখন টাকা চাওয়ার অভ্যাশ বাদ দাও
আমি তো আর টাকার গাছ লাগায়নি, লাগিয়েছি! বেতন ছাড়া তোমাকে কোন টাকা দেওয়া হবে না যাও নিজের কাজে
যাও। দারোয়ান ঘুরে বাহিরের দরজার দিকে যাবে। আফজাল সাহেব আবার বলে উঠবে

আফজাল সাহেবঃ এসব ছোটলোকদের স্বভাব কখনো বাদলাবে না বলেই তিনি সিগারেটে একটা টান দিয়ে খুক খুক করে কেশে
জানালার বাহিরে একদলা থুতু ফেলবেন।)
আফজাল সাহেবের কথাটা শুনেই দারোয়ান থমকে দাঁড়াবে। মাথাটা ঘুরিয়ে আফজাল সাহেবের দিকে তাকাতে যেয়ে দেখবে ভেতরের দরজায় আফজাল সাহেবের ছোট্ট ছেলে জয় দাঁড়িয়ে আছে, তার দিকেই তাকিয়ে আছে। দারোয়ানের চোখ দিয়ে কয়েক ফোটা পানি ঝড়বে। কান্নার বেগ বৃদ্ধি পেতেয় দারোয়ান বাহিরে চলে যাবে। জয় দারোয়ানের দিক থেকে মুখটা তার বাবার দিকে ফিরিয়ে দেখবে বাবা আরাম করে সিগারেটে টান দিচ্ছে আর মুখ ভর্তি ধোঁয়া জানালা দিয়ে বাহিরে খোলা আঁকাসের দিকে ছুড়ছে। জয় ড্রইং রুমের দরজা ছেড়ে নিজের রুমের দিকে যাবে।


bengali short story script আত্তচিত্র


দৃশ্যঃ২
চরিত্রঃ জয়, রফিক
স্থানঃ জয়ের ঘর, জানালা, জানালার নিচের ফুটপাথ( রাস্তা)
সময়ঃ বিকেল

জয়ঃ (জয় নিজের ঘরে ঢুকে বিছানার উপর দেখবে একটা টেডি বেয়ার। সে টেডি বিয়ারটা হাতে তুলে নিয়ে বলবে।) এসব
ছোটলোকদের স্বভাব কখনো বাদলাবে না, থু।
জয় টেডি বেয়ারের মুখে একদলা থুতু ছিটিয়ে টেডি বেয়ারটা ছুরে মারবে। টেডি বেয়ারট জানালায় ধাক্কা খেয়ে নিচে পড়বে। জয়ের চোখ জানালায় আটকে যাবে। সে জানালার কাছে গিয়ে দাঁড়াবে, টেডি বেয়ারটাকে একটা লাথি মেরে জানালা দিয়ে নিচে ফুটপাথের দিকে তাকাবে। ঠীক তখনি জানালার নিচ দিয়ে রফিক যাচ্ছিলো। উস্কোখুস্কো চুল, মুখে খোচাখোচা দাড়ি, ময়লা জীন্স প্যন্ট, কুচকানো সার্ট, ছেড়া চটি। রফিক যখন ঠীক জানালার নিচে তার মাথার একদম সামনে একদলা থুতু পড়ে ছিটে যাবে। রফিক থমকে দাঁড়াবে। উপর দিকে তাকিয়ে দেখবে একটা ফুটফুটে বাচ্চা ছেলে তার দিকে তাকিয়ে আছে মুখে শয়তানি হাসি।
জয়ের মুখ থেকে হাসি সরে গয়ে সেখানে কৌতহল, কৌতহল থেকে সেখানে রাগ ফুটে উঠবে। নিচ থেকে রফিক উপর দিকে জয় কে উদ্দেশ্য করে থুতু ছুড়বে। জয় রেগে যাচ্ছে দেখে দ্বিগুণ উৎসাহে থুতু ছুড়তে থাকবে। জয়ের মুখ থেকে রাগ কেটে গিয়ে সেখানে আবার শয়তানি হাসি ফিরে আসবে। রফিক, জয়ের হাসি দেখে থমকে যাবে। জয় জানালা ছেড়ে রুমের ভেতরের দিকে যাবে। রফিক উঁকিঝুঁকি মেরে দেখার চেষ্টা করবে জয় কি করে। জয় একটা চেয়ার নিয়ে এসে জানালার কাছে রাখবে। চেয়ারে উঠে একহাতে জানালার শিক ধরে অন্য হাতে প্যান্টের চেন খুলবে। রফিক ব্যাপারটা আচ করতে পেরে দৌড়ে সানসেটের নিচে গিয়ে দাঁড়াবে। রফিক সানসেটের নিচে দাড়িয়ে আছে তার একটু পাশেই উপর থেকে পানি পড়ছে। ঠিক তখন একটা গানের কলি ভেশে আসবে (শ্রাবণের মেঘগুলি জড়ো হলো আকাশে...অঝড়ে নামবে বুঝি শ্রাবণের ঝড়ায়ে)।ক্যমেরা উপর দিকে উঠতে থাকবে ( দেখা যাবে জয় জানালা দিয়ে পেশাব করছে)। ক্যমেরা উপরে উঠতে উঠতে ছাদে গিয়ে আটকে যাবে। সেখানে একদল ছেলেমেয়ে বিকালের আড্ডায় মেতে উঠেছে, গিটার হাতে তাড়ায় গানটা করছে। জয়ের পেশাব শেষ হওয়ার পর রফিক সানসেটের নিচ থেকে বেড় হয়ে আসবে, উপড়ের দিকে তাকিয়ে দেখবে জানালায় জয় হাসছে। বিজয়ের হাসি তার ঠোটে লেগে আছে। রফিক "হারামজাদা" বলে একটা গালি দিয়ে চলে যাবে।

দৃশ্যঃ
চরিত্রঃ রফিক, সেজাদ
স্থানঃ সেজাদের ড্রইং রুম, জানালা, জানালার নিচের ফুটপাথ( রাস্তা)
সময়ঃ দিন

সেজাদ সোফায় বসে ল্যাপটপে গান শুনছে, তখন কলিং বেল বেজে উঠবে। সেজাদ দরজা খুলে বলবে
সেজাদঃ তুই! আয় ভেতরে আয়।(সেজাদঃ তোর চাকরিটা হয়ে গেছে , মামা বলেছে ৩০,০০০ টাকা বেতন আর থাকার জন্য একটা ফ্ল্যাট দিবে। কি চলবে তো?
রফিক সেজাদের দিকে তাকিয়ে অল্প হাসবে। তখন বেডরুমে সেজাদের ফোনটা বেজে উঠবে
সেজাদঃ তুই বোশ, আমি ফোনটা রিসিভ করে আসছি (সেজাদ বেডরুমের দিকে যাবে)।
রফিক সেজাদের চলে যাওয়ার দিকে তাকিয়ে থাকবে। সেজাদ রুমের ভেতরে চলে গেলে রফিক চোখ সরিয়ে আনবে টেবিলে পরে থাকা খামটার উপর। খামটা হাতে নিয়ে সোফায় হেলান দিয়ে পায়ের উপর পা তুলে আয়েশ করে বসে খামটা খুলবে। খামের ভেতর থেকে লেটারটা অর্ধেক বের করতেয় দেয়াল ঘড়িটা বেজে উঠবে। রফিক খামটা হাতে রেখেয় ঘড়ির দিকে তাকাবে, একে একে ঘরের সাজসজ্জা দেখতে থাকবে। বেশ দামি দামি সব আসবারপত্র দিয়ে ঘরটা সাজানো। সাজসজ্জা দেখতে দেখতে তার চোখ গিয়ে ঠেকবে জানালায়। সে খামটা টেবিলের উপর রেখে জানালার কাছে গিয়ে দাড়িয়ে নিচের ফুটপাথের দিকে তাকাবে।

জানালার নিচ দিয়ে সে সময় অর্ণব যাচ্ছিলো। উস্কোখুস্কো চুল, মুখে খোচাখোচা দাড়ি, ময়লা জীন্স প্যন্ট, কুচকানো সার্ট, ছেড়া চটি। অর্ণব যখন জানালার নিচে ঠিক তখন তার মাথার সামনে একদলা থুতু পড়ে ছিটকে যাবে। অর্ণব উপর দিকে তাকিয়ে দেখবে জানালায় একটা লোক তার দিকে তাকিয়ে হাসছে, শয়তানি হাসি। রফিকের মুখ থেকে হাসি সরে গিয়ে সেখানে কৌতহল ফুটে উঠবে, কৌতহল থেকে রাগ। নিচ থেকে অর্ণব, রফিক কে উদ্দেশ্য করে উপর দিকে থুতু ছুড়বে। রফিক রেগে যাচ্ছে দেখে দ্বিগুণ উৎসাহে ছুড়তে থাকবে। হটাত অর্ণব থমকে গিয়ে অবাক হয়ে রফিকের দিকে তাকিয়ে থাকে। রফিকের মুখ থেকে রাগ সেরে গিয়ে সেখানে আবার শয়তানি হাসি বাসা বাধবে। তখন একটা গানের কলি ভেশে আসবে "শ্রাবনের মেঘ গুলি জড়ো হোলো আকাশে.....অঝড়ে নামিবে বুঝি শ্রাবণের ধারা এই" ক্যমেরা রফিকের মুখ থেকে সরে ড্রইংরুমের টেবিলের উপর রাখা ল্যাপটপের দিকে যাবে।

স্ক্রিনে ভেশে উঠবে " উপর তালায় থাকার একটা সুবিধা আছে
চাইলেই থুতু ফেলা যায় যে কারো মাথায়
আরো ভালোভাবে বললে
উপর তলায় উঠলেয়
নিচে থুতু ফেলতে ইচ্ছে করে "

বি:দ্র: বাংলা লেখায় একটু দুর্বলতা আছে তাই বানানজনিত ভুল এর জন্যে ক্ষমাপ্রার্থি।



কবিতা পড়তে এখানে ক্লিক করুন


nogorkatha - নগর কথা - bangla short film script website

৭ সেপ, ২০১৯

bengali short story script | Film Scrip

আত্তচিত্র

কষ্ট জীবনের গল্প

দৃশ্যঃ ১
সময়ঃসকাল
চরিত্রঃ সেজাদ
স্থানঃ সেজাদের বেডরুম
সেজাদ দাড়িয়ে আছে, সেজাদের ঠিক সামনে সেজাদের মত পোষাক পড়ে দাঁড়িয়ে আছে আর একজন। লোকটার হাতে একটা ছুরি চকচক করছে। ভয়ে সেজাদ থড়িথড়িয়ে কাঁপছে। চিপ বেয়ে ঘাম ঝড়ছে। আচমকা ছুরিটা সেজাদের গলা চিড়িয়ে দিলো। রক্ত ছিটকে গিয়ে লাগলো লোকটার জামায়। সেজাদ নিস্তেজ হয়ে ফ্লোরে লুটিয়ে পড়লো। লোকটা পা দিয়ে সেজাদের বডিটা নাড়া দিলো। সেজাদের কোন রেন্সপন্স না পেয়ে চলে গেল বেসিং এ। ছুরিটা ভালো করে ধুয়ে নিয়ে গেয়ে রাখলো ....। রাখার সময় এক ফোটা রক্ত লোকটার হাত বেয়ে গড়িয়ে পড়লো ছুরির ধার বেয়ে। লোকটা সেদিকে লক্ষ্য না করে বাথরুমে গিয়ে শাওয়ার নিলো। শাওয়ার শেষে প্যান্ট শার্ট পড়ে টাইটা নিয়ে গিয়ে দাঁড়ালো আয়নার সামনে। টাইটা বেঁধে একটু ঝুকে চুল ঠিক করলো। প্রথম বারের মত সেই সময় আয়নায় লোকটার চেহারা দেখা গেল। লোকটার চেহারা একদম সেজাদের মত। যেন সেজাদের প্রতিবিম্ব। সেই প্রতিবিম্বের ঠোটে একটা অদ্ভুদ হাসি আর আয়নায় দেখা যায় সেজাদের লাশ পরে আছে। গল্পটা বোঝার জন্য আমরা এই খুনিটাকেই সেজাদ ধরে নেই ।

দৃশ্যঃ
সময়ঃ সকাল
চরিত্রঃ সেজাদ
স্থানঃ বাসা
সেজাদ রিক্সার জন্য রাস্তায় দাঁড়িয়ে আছে। ডানে তাকাবে তারপর বামে তাকাবে। বামে তাকিয়ে দেখবে একটা লোক উস্কোখুস্কো চুল, খোচাখোচা দাড়ি, ময়লা শার্ট, ছেড়া চটি পড়ে চায়ের দোকানের সামনে দাড়িয়ে চা খাচ্চে আর তার দিকে তাকিয়ে আছে। সেজাদ লক্ষ্য করে দেখবে লোকটার ঠোটে এক অদ্ভুদ হাসি আর লোকটা দেখতে ঠিক সেজাদের মত। রিক্সার খোঁজে সামনে তাকিয়ে দেখবে রাস্তার ওপর পাশে একটা ফকির বসে আছে। সেও সেজাদের দিকে তাকিয়ে হাসছে তার চেহারাও ঠিক সেজাদের মত। সেজাদ ভয় পেয়ে যাবে। তড়িঘড়ি করে সামনে একটা ফাকা রিক্সায় উঠে যাবে। রিক্সা চলে যাবে ( পেছন থেকে শর্ট)।


প্রেম বিচ্ছেদ কবিতা


দৃশ্যঃ
সময়ঃ সকাল
চরিত্রঃ সেজাদ
স্থানঃ অফিস
সেজাদ রিক্সা থেকে নেমে রিক্সার ভারা দিতে যাবে। তখন রিক্সায়ালা বলবে
রিক্সায়ালাঃ কত দিচ্ছেন আরো ১০ টাকা বাড়িয়ে দিন।
সেজাদ রেগে রিক্সায়ালা কে কিছু বলতে গিয়ে রিক্সায়ালার দিকে তাকিয়ে দেখবে রিক্সায়ালাও সেই অদ্ভুদ ভাবে হাসছে এবং রিক্সায়ালার চেহারাও ঠিক তার মত দেখতে। সেজাদ ভয় পেয়ে আরো ১০ টাকা বাড়তি দিয়ে তারাতারি অফিসে ডুকবে।

দৃশ্যঃ ৪
সময়ঃ সকাল
চরিত্রঃ সেজাদ
স্থানঃ সেজাদের ডেস্ক

সেজাদ অফিসে ডুকে নিজ ডেস্কে গিয়ে বসে টেবিলের উপড় থেকে পানির গ্লাস নিয়ে ডকডক করে খেতে থাকবে। তখন অফিসের পিয়ন আসবে।
পিয়নঃ বস আপনাকে ডেকেছেন, এখনি যেতে বলেছেম।
সেজাদ পানির গ্লাসটা রেখে রাগি রাগি ভাব নিয়ে পিয়নের দিকে তাকিয়ে দেখবে। পিয়নটাও সেই অদ্ভুদ ভাবে হাসছে। পিয়নটার চেহারাও ঠিক সেজাদের মত। সেজাদ আর পিয়ন কে কিছু না বলে ডেস্ক ছেড়ে বসের রুমের দিকে যাবে।

দৃশ্যঃ ৫
সময়ঃ সকাল
চরিত্রঃ সেজাদ, বস
স্থানঃ বসের রুম

সেজাদ বসের রুমের দরজা খুলবে।
সেজাদঃ আসতে পারি স্যার?
বসঃ (সেজাদের ল্যাপটপ ঘাটছিলো, সে সাজাদের দিকে না তাকিয়ে) আসুন, অফিসটাকে কি আপনার বাবার যে যখন খুশি আসবেন!
কয়টা বাজে?
সেজাদ কিছু বলছে না দেখে বস সেজাদের দিকে তাকায়ে ঘাবড়ে যাবে। ভয়ে ভয়ে রুম ছেড়ে বাইরে বেড়িয়ে যাবে। সেজাদ আয়নার দিকে তাকিয়ে দেখবে তার ঠোটেও সেই অদ্ভুদ হাসি লেগে আছে এবং সে দেখতে বসের মত হয়ে গেছে।

দৃশ্যঃ ৬
সময়ঃ সকাল
চরিত্রঃ বস

বস অফিস থেকে বেড়িয়ে রাস্তায় দাঁড়াবে। ডানে তাকিয়ে দেখবে তার মত দেখতে একটা ছেলে। উস্কোখুস্কো চুল, খোচাখোচা দাড়ি, ময়লা শার্ট, ছেড়া চটি পরে তার দিকে আছে। ছেলেটার ঠোটে সেজাদের মত অদ্ভুদ হাসি। বস বামে তাকিয়ে দেখবে একটা ফকির তার দিকে তাকিয়ে সেই অদ্ভুদ ভাবে তার হাসছে ফকিরটা দেখতে তার মত। বস ভয় পেয়ে যাবে। কিছু দূড়েয় একটা রিক্সা দেখে তরিঘরি করে রিক্সার দিকে ছুটতে গিয়ে দেখবে রিক্সায়ালাটাও তাকে দেখে হাসছে রিক্সায়ালাটার চেহারাও দেখতে ঠিক তার মত।




বাংলা গল্প

nogorkatha - নগর কথা